শিরোনাম ২৪ ডেস্ক , ১৬ আগস্টঃ দিনহাটা মহকুমা
হাসপাতালে চিকিৎসক নিগ্রহ কাণ্ডে তৃনমূলের
অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা
পরল দিনহাটা থানায় । পুলিশ সূত্রে জানা গেছে আক্রান্ত
চিকিৎসক ও মহকুমা হাসপাতালে তরফ
থেকে দিনহাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে । চিকিৎসক নিগ্রহ কান্ডে তৃণমূল কংগ্রেসের গীতালদহ-১ অঞ্চল সভাপতি মাফুজার
রহমান সহ কয়েকজনের
নাম রয়েছে বলে জনা গেছে ।
যদিও অভিযুক্ত মাফুজার রহমানের এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি ।
জানা গেছে, গত ১৪ ই আগস্ট দিনহাটার গীতালদহ এলাকায় গুলিবিদ্ধ দুই
যুবককে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক হাসেন
আলী মিয়াকে মারধরের ঘটনা ঘটে । এই ঘটনার পর নিরাপত্তার অভাব বোধ করে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকরা কর্মবিরতি করেন। পরবর্তীতে দিনহাটার রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক উদয়ন গুহর হস্তক্ষেপে চিকিৎসকদের
নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়ার পর তারা কর্মবিরতি তুলে নেন । ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল ও
সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক পুলিশে অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি তার প্রতিলিপি জেলাশাসক , কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার , দিনহাটার বিধায়ক তথা রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান, জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিলিপি প্রেরন করা হয় । ওই অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে , দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হাসান আলী মিয়া জরুরি
বিভাগে এক রোগীকে দেখার সময়ই গুলিবিদ্ধ দুই যুবক কে
জরুরি বিভাগে চিকিৎসার জন্য
নিয়ে আসা হয় । অভিযোগ সে সময় গীতালদহ বাসিন্দা
মাফুজার রহমান সহ কয়েকজন অতর্কিতে
মহকুমা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ঢুকে পড়ে চিকিৎসক কে মারধোর করে । অভিযোগে আরো উল্লেখ আছে, সে
সময় হাসপাতালের অন্যান্য কর্তব্যরত
কর্মীরা ছুটে এসে অভিযুক্ত মাফুজুর রহমানকে আটকানোর চেষ্টা করে ।
এবং জরুরী বিভাগের চিকিৎসক হাছেন আলী মিয়া প্রাণ বাঁচাতে জরুরী বিভাগ থেকে
পালিয়ে যায় । এদিন দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকেরা বলেন
অভিযুক্ত মাহফুজার রহমান সহ আরো একজনকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা স্বত্বেও পরেও কোনো অজানা কারণে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় । বিষয়টি নিয়ে দিনহাটা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক উমেশ
জি গনপথ বলেন, হাসপাতালের তরফে ও আহত চিকিৎসকের তরফে অভিযোগ জমা
পড়েছে । তবে এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি । তবে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে । ঘটনার
দিন কাউকে আটক করা হয়নি বলে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক জানান ।চিকিৎসক নিগ্রহ কান্ডের পর তিন দিন কেটে গেলেও অধরা মূল অভিযুক্ত
0
August 16, 2018
শিরোনাম ২৪ ডেস্ক , ১৬ আগস্টঃ দিনহাটা মহকুমা
হাসপাতালে চিকিৎসক নিগ্রহ কাণ্ডে তৃনমূলের
অঞ্চল সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ জমা
পরল দিনহাটা থানায় । পুলিশ সূত্রে জানা গেছে আক্রান্ত
চিকিৎসক ও মহকুমা হাসপাতালে তরফ
থেকে দিনহাটা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে । চিকিৎসক নিগ্রহ কান্ডে তৃণমূল কংগ্রেসের গীতালদহ-১ অঞ্চল সভাপতি মাফুজার
রহমান সহ কয়েকজনের
নাম রয়েছে বলে জনা গেছে ।
যদিও অভিযুক্ত মাফুজার রহমানের এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি ।
জানা গেছে, গত ১৪ ই আগস্ট দিনহাটার গীতালদহ এলাকায় গুলিবিদ্ধ দুই
যুবককে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক হাসেন
আলী মিয়াকে মারধরের ঘটনা ঘটে । এই ঘটনার পর নিরাপত্তার অভাব বোধ করে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকরা কর্মবিরতি করেন। পরবর্তীতে দিনহাটার রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক উদয়ন গুহর হস্তক্ষেপে চিকিৎসকদের
নিরাপত্তার আশ্বাস দেওয়ার পর তারা কর্মবিরতি তুলে নেন । ঘটনাকে কেন্দ্র করে দিনহাটা মহকুমা হাসপাতাল ও
সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক পুলিশে অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি তার প্রতিলিপি জেলাশাসক , কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার , দিনহাটার বিধায়ক তথা রোগী কল্যাণ সমিতির
চেয়ারম্যান, জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ বিভিন্ন স্থানে প্রতিলিপি প্রেরন করা হয় । ওই অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে , দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে মেডিকেল অফিসার হাসান আলী মিয়া জরুরি
বিভাগে এক রোগীকে দেখার সময়ই গুলিবিদ্ধ দুই যুবক কে
জরুরি বিভাগে চিকিৎসার জন্য
নিয়ে আসা হয় । অভিযোগ সে সময় গীতালদহ বাসিন্দা
মাফুজার রহমান সহ কয়েকজন অতর্কিতে
মহকুমা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ঢুকে পড়ে চিকিৎসক কে মারধোর করে । অভিযোগে আরো উল্লেখ আছে, সে
সময় হাসপাতালের অন্যান্য কর্তব্যরত
কর্মীরা ছুটে এসে অভিযুক্ত মাফুজুর রহমানকে আটকানোর চেষ্টা করে ।
এবং জরুরী বিভাগের চিকিৎসক হাছেন আলী মিয়া প্রাণ বাঁচাতে জরুরী বিভাগ থেকে
পালিয়ে যায় । এদিন দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসকেরা বলেন
অভিযুক্ত মাহফুজার রহমান সহ আরো একজনকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা স্বত্বেও পরেও কোনো অজানা কারণে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় । বিষয়টি নিয়ে দিনহাটা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক উমেশ
জি গনপথ বলেন, হাসপাতালের তরফে ও আহত চিকিৎসকের তরফে অভিযোগ জমা
পড়েছে । তবে এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি । তবে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে । ঘটনার
দিন কাউকে আটক করা হয়নি বলে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক জানান ।
