Homeহাসপাতালের মহিলা সার্জিকাল ওয়ার্ডের সামনের বারান্দার মেঝেতে শুয়ে আছেন এক রোগী । আর তারই পাশ দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে গবাদি পশু । এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল কোচবিহার এম জে এন হাসপাতালে হাসপাতালের মহিলা সার্জিকাল ওয়ার্ডের সামনের বারান্দার মেঝেতে শুয়ে আছেন এক রোগী । আর তারই পাশ দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে গবাদি পশু । এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল কোচবিহার এম জে এন হাসপাতালে 0 SHERONAAM 24 November 07, 2017 কোচবিহার, ৬ নভেম্বর : হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে আছেন রোগী আর তার পাশ দিয়েই ঘুরে বেড়াচ্ছে গবাদি পশু দেখার কেউ নেই । মহিলা সার্জিকাল ওয়ার্ডের সামনের বারান্দার মেঝেতে শুয়ে আছেন এক রোগী । আর তারই পাশ দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে গবাদি পশু । এ যেন কার্যত নরক কুন্ড । ঠিক এমনটাই চিত্র উঠে এসেছে । গত দু’সপ্তাহ আগে কয়েকজন লোক এসে এক বৃদ্ধা মহিলাকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দিয়ে যায়। এরপর দুটি সপ্তাহ কেটে গেলেও বাড়ির লোকেরা বা যারা ভর্তি করে দিয়ে গেছে তাদের তরফ থেকে কেউ ওনাকে ত দেখতে আসেনি। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ্য সেই অসুস্থ বৃদ্ধা মহিলাকে মহিলা সার্জিক্যাল ওয়ার্ডের সামনে একটি বারান্দার মেঝেতে সেই বৃদ্ধাকে রেখে দিয়ে যান । দীর্ঘ দিন যাবত ওই বারান্দা ব্যবহার না করায় সেটি নোংরা আবর্জনায় ভরে গিয়ে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়েছে অব।সোমবার সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে রোগী ও তাঁর পরিবারের আত্মীয়রা সেই অসুস্থ বৃদ্ধার ছবি দেখতে পান।সেই ছবিতে দেখা যায়,অসুস্থ বৃদ্ধা মহিলাটির পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে গোরু। কী করে একজন রোগীকে এখানে নিয়ে আসা হল তা বলতে পারছেন না হাসপাতালের কেউ পাশাপাশি হাসপাতালের ভেতর গবাদি পশুর আগমন ঘটল তা নিয়ে ধন্ধে রয়েছেন সকলেই । এই খবরটি চাউর হতেই নড়েচড়ে বসে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ্য । তক্ষনাত এক জন ডাক্তার আসেন এবং মেঝে তে পড়ে থাকা ওই বৃদ্ধাক শারিরীক পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন । এবং তাঁকে পরিষ্কার পরিছন্ন জায়গায় নিয়ে যান। এপ্রসঙ্গে এম জে এন হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান মিহির গোস্বামী বলেন, এই রকম একটি ঘটনার খর পেয়েছি । এসব কাম্য নয় হাসপাতালের । আমি হাসপাতাল সুপারকে ঘটনার তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছি বলে তিনি জানান ।"হাসপাতালের সুপার জয়দেব বর্মণ বলেন , এই বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।কীভাবে রোগীটি বাইরে এল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে । তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাচ্ছেনা বলে তিনি জানান । Newer Older