শিরোনাম ডেস্ক , কোচবিহার , ২৫ জানুয়ারীঃ রাত পোহালেই
সাধারনতন্ত্র দিবস । ঠিক তারই প্রক্কালে দিনহাটা মহকুমার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী
গ্রামে দুষ্কৃতকারিদের হাতে শহীদ হলো সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির এক জওয়ান । জানা
গেছে , বুধবার রাত ১১টা নাগাদ দিনহাটা মহকুমার দূর্গা নগর বিওপি থেকে ঠিক ঢিল ছোড়া
দূরত্বে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির ওই জওয়ানের রাইফেল দিয়েই জওয়ান কে গুলি করে খুন
করা হয়েছে । এই ঘটনায় রিতিমতো স্তব্ধ এলাকার বাসিন্দারা ।
গতকাল রাত ১১ টা নাগাদ আচমকা গুলির শব্দে চমকে ওঠে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী দূর্গা নগর এলাকার বাসিন্দারা । গুলির আওয়াজে বিওপি থেকে ছুটে আসে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির জওয়ানরা । ততক্ষনে হাত ও পা শক্ত দড়ি দিয়ে বাধা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির ৪২ ব্যাটেলিয়ানের কনস্টেবল বছর পচিশের অরবিন্দ কুমার । জানা গেছে উত্তর প্রদেশের উন্নাও এলাকার বাসিন্দা ছেলেন নিহত জওয়ান ।জানা গিয়েছে , আগামী মাসেই তার বিয়ে । কিন্তু নিয়তির এমনই নিষ্ঠুর পরিহাস দেশের নিরাপত্তার খাতিরে প্রাণ বিসর্জন দিতে হল এই জওয়ান কে । প্রায় এক বছর আগে শেষ বার ৪২ দিনের ছুটিতে বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি । সামনে মাসেই তার ছুটি ছিল । এদিকে ৪২ ব্যাটেলিয়ান মুভ করছে জম্মু তে । ছুটি কাটিয়ে জম্মুতেই কাজে যোগদানের পরিকল্পনা করে রেখেছিলেন শহীদ এই জওয়ান । বিয়ের কারনে বেশ খুশিও ছিলেন তিনি । সমাজের সব শ্রেনীর মানুষই মেনে নিতে পারছে মাত্র পচিশ বছরেই একটি প্রদীপ নিভে যাওয়ার ঘটনাকে । ঘটনার খবর জানা জানি হতেই শোকের ছায়া নেমে আসে দুর্গা নগর বিওপি তে । সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনি সূত্রে জানা গিয়েছে , জওয়ান অরবিন্দ কুমারের মরদেহ কোচবিহার জেলা হাসপাতালে ময়না তদন্তের পর সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির কোচবিহার হেড কোয়ার্টারে সামরিক কায়দায় “গান স্যালুট” দেওয়া হবে । তার পর শহীদ এই জওয়ানের নিথর দেহ বাগডোগরা বিমান বন্দর থেকে নিয়ে যাওয়া হবে উত্তর প্রদেশের উন্নাও গ্রামের নিজ বাস ভবনে । শহীদের মরদেহ তুলে দেওয়া হবে তার পরিবারের হাতে ।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনার স্থলে ছুটে আসে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির ডি আই জি সি এল বেলওয়া , ৪২ ব্যটেলিয়ানের কমান্ডিং অফিসার সরোজ সিং , কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার ডঃ ভোলানাথ পাণ্ডে , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডি দিব্বা , দিনহাটা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক কুন্তল ব্যানার্জি , দিনহাটা ২ ব্লকের সমষ্ঠি উন্নয়ন আধিকারিক অমর্ত্য দেবনাথ ।
সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনি সূত্রে জানা গিয়েছে , ফেন্সিং লাইন থেকে কিছুটা দূরে জওয়ানের মৃত দেহ উদ্ধারের সময় তার সার্ভিস রাইফেল ( ৭.৬২মিমি ইনসাস ) থেকে এক রাউন্ড কার্তুজ খোয়া গেছে । তবে জওয়ানের রাইফেল ও ওয়াকিটকি মৃত দেহের পাশেই পড়ে ছিল । ঘটনার স্থল থেকে একটি লোহার দা উদ্ধার করা হয়েছে । সাংবাদিক দের মুখোমুখি হয়ে কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার ডঃ ভোলানাথ পাণ্ডে জানান , দেশের সুরক্ষা কর্মী খুনের ঘটনায় যারা দোষী তাদের অবশ্যই খুজে বাড় করা হবে । পুলিশ সুপার আর জানান , ঘটনার স্থল থেকে কিছু জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে । তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।
গতকাল রাত ১১ টা নাগাদ আচমকা গুলির শব্দে চমকে ওঠে ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী দূর্গা নগর এলাকার বাসিন্দারা । গুলির আওয়াজে বিওপি থেকে ছুটে আসে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির জওয়ানরা । ততক্ষনে হাত ও পা শক্ত দড়ি দিয়ে বাধা অবস্থায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির ৪২ ব্যাটেলিয়ানের কনস্টেবল বছর পচিশের অরবিন্দ কুমার । জানা গেছে উত্তর প্রদেশের উন্নাও এলাকার বাসিন্দা ছেলেন নিহত জওয়ান ।জানা গিয়েছে , আগামী মাসেই তার বিয়ে । কিন্তু নিয়তির এমনই নিষ্ঠুর পরিহাস দেশের নিরাপত্তার খাতিরে প্রাণ বিসর্জন দিতে হল এই জওয়ান কে । প্রায় এক বছর আগে শেষ বার ৪২ দিনের ছুটিতে বাড়িতে গিয়েছিলেন তিনি । সামনে মাসেই তার ছুটি ছিল । এদিকে ৪২ ব্যাটেলিয়ান মুভ করছে জম্মু তে । ছুটি কাটিয়ে জম্মুতেই কাজে যোগদানের পরিকল্পনা করে রেখেছিলেন শহীদ এই জওয়ান । বিয়ের কারনে বেশ খুশিও ছিলেন তিনি । সমাজের সব শ্রেনীর মানুষই মেনে নিতে পারছে মাত্র পচিশ বছরেই একটি প্রদীপ নিভে যাওয়ার ঘটনাকে । ঘটনার খবর জানা জানি হতেই শোকের ছায়া নেমে আসে দুর্গা নগর বিওপি তে । সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনি সূত্রে জানা গিয়েছে , জওয়ান অরবিন্দ কুমারের মরদেহ কোচবিহার জেলা হাসপাতালে ময়না তদন্তের পর সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির কোচবিহার হেড কোয়ার্টারে সামরিক কায়দায় “গান স্যালুট” দেওয়া হবে । তার পর শহীদ এই জওয়ানের নিথর দেহ বাগডোগরা বিমান বন্দর থেকে নিয়ে যাওয়া হবে উত্তর প্রদেশের উন্নাও গ্রামের নিজ বাস ভবনে । শহীদের মরদেহ তুলে দেওয়া হবে তার পরিবারের হাতে ।
এদিকে ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনার স্থলে ছুটে আসে সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনির ডি আই জি সি এল বেলওয়া , ৪২ ব্যটেলিয়ানের কমান্ডিং অফিসার সরোজ সিং , কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার ডঃ ভোলানাথ পাণ্ডে , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডি দিব্বা , দিনহাটা মহকুমা পুলিশ আধিকারিক কুন্তল ব্যানার্জি , দিনহাটা ২ ব্লকের সমষ্ঠি উন্নয়ন আধিকারিক অমর্ত্য দেবনাথ ।
সীমান্ত সুরক্ষা বাহীনি সূত্রে জানা গিয়েছে , ফেন্সিং লাইন থেকে কিছুটা দূরে জওয়ানের মৃত দেহ উদ্ধারের সময় তার সার্ভিস রাইফেল ( ৭.৬২মিমি ইনসাস ) থেকে এক রাউন্ড কার্তুজ খোয়া গেছে । তবে জওয়ানের রাইফেল ও ওয়াকিটকি মৃত দেহের পাশেই পড়ে ছিল । ঘটনার স্থল থেকে একটি লোহার দা উদ্ধার করা হয়েছে । সাংবাদিক দের মুখোমুখি হয়ে কোচবিহার জেলা পুলিশ সুপার ডঃ ভোলানাথ পাণ্ডে জানান , দেশের সুরক্ষা কর্মী খুনের ঘটনায় যারা দোষী তাদের অবশ্যই খুজে বাড় করা হবে । পুলিশ সুপার আর জানান , ঘটনার স্থল থেকে কিছু জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে । তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ।

