শিরোনাম 24 ডেস্ক: সিতাই ব্লকের প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বিজেপি কর্মীদের পুলিশি সন্ত্রাসে বিরুদ্ধে মনোবল চাঙ্গা করতে উদ্যোগ নিল নেতৃত্ব। শনিবার সকাল থেকে রাত্রি প্রায় দশটা পর্যন্ত চলে এই কর্মসূচি। সিতাই এর বিজেপি নেতা নূর মোহাম্মদ প্রামানিক ও পরিমল বর্মন সহ প্রমুখের নেতৃত্বে বেশ কিছু বিজেপি কর্মী কে নিয়ে সিতাই ব্লকের বিভিন্ন জায়গায় সভা করতে দেখা যায়। এদিনের এই সচেতন সভায় পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিতে দেখা যায় সিতাই এর লড়াকু বিজেপি নেতা নুর মহাম্মদ প্রামাণিককে। তিনি বলেন, দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে সিতাই থানার পুলিশ অভিযান না চালিয়ে বেছে বেছে বিজেপি কর্মীদের হেনস্তা করছে ও মারধর চালাচ্ছে। সম্প্রতি সিতাই এর তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক জগদিশ বসনিয়ার বাড়ি ভাঙচুর এর ঘটনায় যারা প্রকৃত দোষী তাদের না ধরে তিনজন নিরপরাধ বিজেপি কর্মীদের পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। অবিলম্বে ধৃত 3 বিজেপি কর্মী কে ছাড়ার দাবি করতে দেখা যায় নূর মোহাম্মদ প্রামাণিককে। পাশাপাশি এদিনের এই কর্মসূচিতে নূর মোহাম্মদ প্রামাণিক পরিমল বর্মন সহ প্রমূখ নেতৃত্ব ধৃত 3 বিজেপি কর্মীর বাড়িতে গিয়ে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি সহ সব ভাবে সহযোগিতার আশ্বাস তাদের দিতে দেখা যায়।
সম্প্রতি, তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বে একটি দল কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে কোচবিহার জেলার বিভিন্ন জায়গায় পরিদর্শনে আসেন। বেশ কিছুদিন ধরে সিতাই এর বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়া সিতাই এ না থেকে অন্যত্র থাকছিলেন। পাঁচ সদস্যের ওই দলের সাথে সিতাই এর বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়া কে সিটাইতে নিয়ে ঢুকবে জানতে পেরে এলাকার বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। যদিও পরবর্তীতে পাঁচ সদস্যের ওই দল সহ জগদিশ বসুনিয়া সিতাই এ যায় না। সেদিন সন্ধ্যায় বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়ার বাড়িতে পুলিশি পাহারা থাকা সত্ত্বেও ব্যাপক ভাঙচুর চলে বলে অভিযোগ। জগদীশ বসু নিয়া বলেন, বিজেপি রাজনীতির নাম করে সিতাই এ উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। পাশাপাশি বিজেপি কর্মীরা তার বাড়ি ভাঙচুর করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। অভিযোগের তির বিজেপির বিরুদ্ধে থাকায় ঘটনার দিন রাতেই তিন বিজেপি কর্মীকে সিতাই থানার পুলিশ গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে সাধারন বিজেপি কর্মীদের ওপর পুলিশি অত্যাচার বাড়তে থাকে বলে এদিন নূর মোহাম্মদ প্রামাণিক সহ পরিমল বর্মন ও একাধিক বিজেপি নেতৃত্ব উল্লেখ করে। এমনকি পরবর্তীতে কোন বিজেপি কর্মীকে পুলিশ হেনস্থা করলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন বলে জানান।
সম্প্রতি, তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বে একটি দল কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করতে কোচবিহার জেলার বিভিন্ন জায়গায় পরিদর্শনে আসেন। বেশ কিছুদিন ধরে সিতাই এর বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়া সিতাই এ না থেকে অন্যত্র থাকছিলেন। পাঁচ সদস্যের ওই দলের সাথে সিতাই এর বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়া কে সিটাইতে নিয়ে ঢুকবে জানতে পেরে এলাকার বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। যদিও পরবর্তীতে পাঁচ সদস্যের ওই দল সহ জগদিশ বসুনিয়া সিতাই এ যায় না। সেদিন সন্ধ্যায় বিধায়ক জগদীশ বসুনিয়ার বাড়িতে পুলিশি পাহারা থাকা সত্ত্বেও ব্যাপক ভাঙচুর চলে বলে অভিযোগ। জগদীশ বসু নিয়া বলেন, বিজেপি রাজনীতির নাম করে সিতাই এ উত্তেজনা ছড়াচ্ছে। পাশাপাশি বিজেপি কর্মীরা তার বাড়ি ভাঙচুর করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। অভিযোগের তির বিজেপির বিরুদ্ধে থাকায় ঘটনার দিন রাতেই তিন বিজেপি কর্মীকে সিতাই থানার পুলিশ গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে সাধারন বিজেপি কর্মীদের ওপর পুলিশি অত্যাচার বাড়তে থাকে বলে এদিন নূর মোহাম্মদ প্রামাণিক সহ পরিমল বর্মন ও একাধিক বিজেপি নেতৃত্ব উল্লেখ করে। এমনকি পরবর্তীতে কোন বিজেপি কর্মীকে পুলিশ হেনস্থা করলে তারা বৃহত্তর আন্দোলনে নামবেন বলে জানান।

